স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় চির দিনের জন্য বন্ধ হবে স্বপ্নদোষ 100% গ‍্যারান্টি

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় চির দিনের জন্য বন্ধ হবে স্বপ্নদোষ 100% গ‍্যারান্টি,আমাদের গ্যারান্টিযুক্ত ঘরোয়া প্রতিকারগুলির সাথে একবার এবং সর্বদা স্বপ্ন দেখা বন্ধ করার চূড়ান্ত সমাধান আবিষ্কার করুন। অস্থির রাতগুলিকে বিদায় বলুন এবং নিরবচ্ছিন্ন ঘুমের গোপনীয়তা আনলক করুন। আজই আমাদের 100% গ্যারান্টিযুক্ত ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করে দেখুন এবং অত্যধিক স্বপ্নকে চিরতরে বিদায় দিন।


স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়


প্রথমত জানিয়ে রাখি, স্বপ্নদোষ বন্ধ করার তেমন কোনো বিশেষ বৈজ্ঞানিক চিকিৎসা পদ্ধতি পৃথিবীতে আবিষ্কার হয়নি। আর যে চিকিৎসা হয় তা সম্পূর্ণ শারীরিক সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য।



১. লাউ বা শরীরকে ঠাণ্ডা করার গুণ রয়েছে। যা শরীরকে গরম হতে দেয় না ফলে স্বপ্নদোষকে রুখে দিতে পারে। লাউকে সাধারণত ২টি পদ্ধতিতে ব্যবহার করতে পারেন
• রাত্রে ঘুমানোর আগে লাউয়ের জুস খেতে পারেন।


• তিলের তেলের সাথে লাউয়ের জুস বা পেস্ট মিশিয়ে এটিকে মালিশ করতে পারেন।
২. আমলার রস শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। প্রতিদিন রাতে আমলকির রস খেলে স্বপ্নদোষের হাত থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

৩. পেঁয়াজ ও রসুন শারীরিক নানা অসুস্থতা সারিয়ে তোলার সক্ষমতা রয়েছে। প্রতিদিন ৪-৫ কোয়া কাঁচা রসুন ও পেঁয়াজ স্যালাড হিসেবে খাওয়া যায় তাহলে স্বপ্নদোষ অনেকটাই কমে যেতে পারে।

৪. ভিজিয়ে রাখা অ্যালমন্ড, কলা ও আদা যদি দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়, তাহলে রাতের বেলায় ধাতু নির্গমনের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কলা ও দই শরীর ঠাণ্ডা করার গুণ রয়েছে। যা এই সমস্যার সমাধান করতে সহায়তা করে এবং সেই সাথে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৫. সেলেরি ও মেথির রস খুবই কার্যকরী বীর্যপাত ও স্বপ্নদোষের ক্ষেত্রে। আবার সেলেরি ও মেথির রস মধুর সাথে সংমিশ্রণ করে খেতে পারেন। যা সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৬. ঘুমাতে যাওয়ার আগে ১ কাপ তুলসী পাতার চা খেলে মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনজনিত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৭. অশ্বগন্ধা স্বপ্নদোষের সমস্যা উপকার সহ সর্বপোরী যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি, হরমোন ব্যালেন্স ও হস্তমৈথুনের কারণে দুর্বল হয়ে যাওয়া পেশিশক্তি ফিরে পাওয়া ইত্যাদি সারিয়ে তোলে।
অশ্বগন্ধা সেবনের নিয়ম হল ১ গ্লাস জলে ১ চা চামচের ৪/১ অশ্বগন্ধা গুঁড়া 3-4 ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে খেতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ বাধ্যতামূলক।


Post a Comment

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post