স্বপ্নদোষ থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়ার উপায়,ঘন ঘন স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়,স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির ইসলামিক উপায়,অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি সমস্যা হয়,স্বপ্নদোষ কতদিন পর পর হয়,স্বপ্নদোষের,স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় দোয়া,স্বপ্নদোষ হওয়ার পর কি খাওয়া উচিত,স্বপ্নদোষের উপকারিতা,স্বপ্নদোষ হলে শরীর দুর্বল হয় কেন,স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়,স্বপ্নদোষ হলে শরীরের কি ক্ষতি হয়,অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ কেন হয়,
সাধারণত স্বপ্নদোষের কোনো প্রতিকার ও চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। তবে এটি অতি মাত্রাতিরিক্ত মাত্রায় হতে থাকে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
১. ব্যায়াম পুরুষের শরীর, মন ও মস্তিষ্কের ওপর সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। দৈনিক ব্যায়াম করার ফলে যেসব যৌনকর্ম যা করলে আপনার স্বপ্নদোষ হতে পারে, আপনি তা নিজে কাজের মাধ্যমে আটকাতে পারবেন।
২. খাদ্য তালিকার রুটিন বদল করলে স্বপ্নদোষ আটকানো যায়। যেসব পুরুষদের স্বপ্নদোষ হয়, তারা আম্লিক খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
৩. ধ্যান করলে মনোযোগ বৃদ্ধি পায় ও ভিতরের অনুভূতিগুলো নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখা যায়। ফলে পুরুষেরা হস্তমৈথুন করা থেকে নিজেদের আটকাতে পারবেন এবং স্বপ্নদোষ বন্ধ করার জন্য খুবই উপকারি।
৪. ঘুমাতে যাওয়ার আগে মূত্র ত্যাগ করে নেবেন। যদিও এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয় তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপ কমাতে সহযোগিতা করে।
৫. ঘুমানোর সময় উপুড় হয়ে ঘুমাবেন না। যদি আপনার স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে এটার অন্যতম কারণ হতে পারে উপুড় হয়ে ঘুমানোর জন্য। তাই সবসময় চিত বা কাত হয়ে ঘুমানো উচিত।
৬. রাতের খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুমাতে যাবেন না। কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করুন এবং ঘুমানোর আগে খুব বেশি পরিমাণে জল পান করবেন না।
৮. অশ্লীল কনন্টেট থেকে দূরে থাকুন ও খারাপ ছবি বা ভিডিও থেকে দূরে থাকুন।
৯. উপরের কাজসমূহ নিয়ম মেনে করে যদি রাত্রে ধাতু নির্গমন বন্ধ না হয়, তাহলে আপনাকে এর পরামর্শ নিতে হবে। নিখুঁত চিকিৎসা দ্বারা স্বপ্নদোষের মূল কারণ বের করতে হবে ও সেটা নিরাময় করেন, তাহলেই আপনি হারানো শারীরিক শক্তি ও যৌনক্ষমতা ফেরত পাবেন।
স্বপ্নদোষ বা প্রতিকার করা সহজ। তবে স্বপ্নদোষ চিহ্নিত করা খুবই জরুরি, যাতে পুরুষ
ব্যক্তির যৌন-জীবন ব্যাহত না হয়।
আরো জানুন : স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় কী